কৃত্রিম প্রজননই দেশের গো-সম্পদ উন্নয়নে একমাত্র উপায়!!!!!!
দ্বীপ জেলার ভোলার ৪নং কাচিয়া ইউনিয়ন পরিষদে উন্নত জাতের ষাড়ের হিমায়িত সিমেন/ বীর্য দ্বারা ডাকে আসা বা হীটে আসা দেশী বা শংকর জাতের
গাভীকে কৃত্রিম প্রজনন করা হয়।
কৃত্রিমপ্রজনন করার ফলে দুধ ও মাংস বৃদ্ধি পাবে ও উন্নত জাতের বাচ্চা হবে এবং গাভী ডাকে আসলে কৃত্রিম প্রজনন স্বেচ্ছাসেবীকে খবর দিন।
কৃত্রিম প্রজনন হল পশুদের পুরুষ জাত ছাড়া প্রজনন করানো ।
এতে অনেক সুবিধা রয়েছে, যেমন- উন্নত জাতের পশু পাওয়া, বেশি দুধের পশু পাওয়া ইত্যাদি।
অত্র ইউনিয়নে দুট সেন্টারে কৃত্রিম প্রজনন করানো হয়।
একটি হলো পরিষদে সরকারি ভাবে। অন্যোটি হলো এনজিও সংস্থার মাধ্যামে।
নিম্নে কৃত্রিম প্রজনন কারীর নামের তালিকা দেওয়া হল।
নাম | ঠিকানা | মোবাইল |
মোঃ শাহাবুদ্দিন নয়ন (সরকারি) | সাহামাদার ৩ | 01718087643 |
মোঃ নাছির(এনজিও) | সাহামাদার ২ | 01751711687 |
কৃত্রিম প্রজনন কি? গাভী গরম হলে বা ডাকে আসলে ষাঁড় ছাড়া কৃত্রিম ভাবে গাভীর জরায়ুতে উন্নত জাতের ষাঁড়ের বীজ দেওয়াই কৃত্রিম প্রজনন। কৃত্রিম প্রজননের সুবিধা ঃ
উন্নত জাতের ষাঁড়ের বীজ দিয়ে পাল দিয়ে দ্রæত জাত উন্নয়ন করা যায়।
সঠিক সময়ে গাভীকে পাল দেয়া যায়। পাল দেওয়ার জন্য বাড়ীতে ষাঁড় রাখার দরকার হয় না বা অন্যের ...
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস