অত্র ইউনিয়নে বর্তমানে কোন সরকারি রেজিস্টার্ড ডাক্তার নাই। তবে এলাকার কিছু পল্লী চিকিস্যক রোগীদের সেবা দিয়ে থাকেন।
তাদের তালিকা নিম্নে দেওয়া হল।
নাম |
পদবী |
মোবাইল |
ডাঃ মো: আবুল বসার |
পল্লী চিকিস্যক |
|
ডা: মো: জাহাঙ্গীর |
পল্লী চিকিস্যক |
|
ডাঃ মো: কাশেম |
পল্লী চিকিস্যক | |
ডাঃ মো: জসিম |
পল্লী চিকিস্যক |
01920517405 |
ডাঃ মোঃ স্বপন | পল্লী চিকিস্যক | 01726369432 |
ডাঃ মোঃ আবুল হোসেন | পল্লী চিকিস্যক | |
ডাঃ মোঃ বশির | পল্লী চিকিস্যক | 01924673426 |
জরুরী প্রয়োজনে ভোলা সদরের কিছু রেজিস্টার্ড ডাক্তারের নাম ও মোবাইল নাম্বার দেওয়া হয়।
১। ডাঃ আব্দুল কাদের শিশেু রোগ, 01714396629
২। ডাঃ এইচ কবির শিশু রোগ, 01711220642
৩। ডাঃ মোঃ মিজানুর রহমান, মেডিসিন,01711288321
৪। ডাঃ আব্দুল মালেক মেডিসিন, 01711585754
হাতের লেখা সুন্দর হলে পরীক্ষাতে অধিক নম্বর পাওয়া যায়,
প্রচলিত এই ধারণাটি যে সব ক্ষেত্রে ঠিক নয় সেটি সম্প্রতি ডাক্তারদের প্রেসক্রিপশন লেখা সংক্রান্ত একটি নির্দেশনায় প্রমাণিত হয়েছে। আমাদের সময়ে যারা পরীক্ষাতে অধিক নম্বর পেয়েছেন তাদের অনেকেই ডাক্তারি পড়েছিলেন।
সম্প্রতি সুপ্রিম কোর্ট রায় দিলো ডাক্তারদের পরিচ্ছন্ন করে প্রেসক্রিপশন লিখতে হবে, লেখা স্পষ্ট হতে হবে। তাহলে ছোটবেলার সেই প্রবাদটি তো ভুল প্রমাণিত হয়ে যায়!
এই ভালো শিক্ষার্থীরা অস্পষ্ট লেখা নিয়ে অধিক নম্বর কিভাবে পেত সেই প্রশ্নের উত্তর পাওয়া বড়ই মুশকিল হবে। তবে একথা মেনে নেওয়াও অযৌক্তিক হবে যে হাতের লেখা সুন্দর হলেই সুচিকিৎসা নিশ্চিত হয়ে যাবে।
চিকিৎসা ব্যবস্থায় নাগরিকের আস্থা ফিরিয়ে আনতে আরও কিছু নীতিমালা/ পদ্ধতির পরিবর্তনের প্রয়োজনীয়তা রয়েছে।
শুধু অস্পষ্ট হাতের লেখার প্রেসক্রিপশনই নয়, ভুল চিকিৎসা প্রদান, অহেতুক ওষুধের ব্যবস্থাপত্র প্রদান, প্রয়োজনের অতিরিক্ত টেস্ট দেওয়া, অপ্রয়োজনে আইসিইউতে নিয়ে যাওয়া,
মৃত্যুর পরও অতিরিক্ত অর্থ আদায়ের জন্য আইসিইউতে রেখে দেওয়ার অভিযোগও নতুন নয়।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস