স্থানীয় পর্যায়ে সার্বিক উন্নয়নের উদ্দেশ্যে এলাকার খাতভিত্তিক সমস্যা চিহ্নিতকরণ, চাহিদা নিরূপণ ও সমস্যা সমাধানের নিমিত্তে উন্নয়ন পরিকল্পনা প্রণয়ন এবং পরিকল্পনা হয়ে থাকে তাকেই পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা বলে,
অন্যভাবে বলতে গেলে, বাংলাদেশের গ্রামীণ জনগোষ্ঠীর কল্যাণে ইউনিয়ন পরিষদ হচ্ছে সবচেয়ে কাছের সরকার, যার মাধ্যমে রাষ্ট্রের সকল সেবা ও সহায়তা সরাসরি গ্রামীণ জনগোষ্ঠীর কাছে পৌঁছায়।
এ সকল সেবা ও সম্পদের দক্ষ ও কার্যকর ব্যবহার এবং জনকল্যাণমূলক কর্মকাণ্ড পরিচালনার জন্য প্রয়োজন ইউনিয়ন পরিষদের দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা প্রণয়ন।
পরিকল্পনা কমিশন ই এই পরিকল্পনা গ্রহণ করে থাকে, সপ্তম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনায় যেসব বিষয়গুলো ছিল : সপ্তম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনায় কারিগরি ও প্রযুক্তি জ্ঞানসম্পন্ন মানবসম্পদ গঠন। বিদ্যুৎ,
জ্বালানি ও যোগাযোগ খাতে অবকাঠামোগত সীমাবদ্ধতা দূরীকরণ। কৃষিভিত্তিক শিল্পসহ ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প খাতের উন্নয়ন কৌশল নির্ধারণ। আইসিটি-স্বাস্থ্য-শিক্ষা সংক্রান্ত সেবা রপ্তানিতে সুনির্দিষ্ট নীতিকৌশল প্রণয়ন।
সরকারি-বেসরকারি বিনিয়োগে গতিশীলতা আনয়ন। রপ্তানির গতিশীলতা এবং একইসঙ্গে পণ্যের বৈচিত্রায়ণ থাকবে।
অর্থমন্ত্রী জানান, এই সব লক্ষ্যে অর্জনে সঞ্চয়, বিনিয়োগ, সরকারি আয় ও ব্যয়, ঘাটতি অর্থায়ন, বৈদেশিক সহায়তা, সরকারি ও বেসরকারি খাতের ভূমিকা, প্রাতিষ্ঠানিক অবকাঠামো ও সংস্কারের ধরন বিষয়েও নতুন পরিকল্পনা দলিলে দিক-নির্দেশনা থাকবে।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস