Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

প্রকল্পের নাম
এলজিএসপি-3
বিস্তারিত


লোকাল গভর্ন্যান্স সাপোর্ট প্রজেক্টে ৩ স্বাগতম

জনঅংশগ্রহণ নিশ্চিতকরণের মাধ্যমে কার্যকর ক্ষমতা বিকেন্দ্রীকরণে সরকারের একটি বলিষ্ঠ পদক্ষেপ হলো এলজিএসপি। ২০১৭ সালের জানুয়ারিতে শুরু হওয়া পাঁচ বছর মেয়াদী এ প্রকল্প শেষ হবে ২০২১ সালের জুন মাসে। দেশের সকল ইউনিয়ন পরিষদ অর্থাৎ মোট ৪৫৫৩টি ইউনিয়ন পরিষদকে এলজিএসপি এর কার্যক্রমের আওতায় আনা হয়েছে। এ প্রকল্পের মোট ব্যয় ধরা হয়েছে ৫৫৩৫.০০ কোটি টাকা। এর মধ্যে বাংলাদেশ সরকারের ৩১৫৩ কোটি টাকা এবং বিশ্বব্যাংকের ঋণ সহায়তা ২৩৮২ কোটি টাকা। থোক বরাদ্দের অর্থ সরাসরি ইউনিয়ন পরিষদের ব্যাংক হিসাবে বরাদ্দ দেয়া হচ্ছে, যা দিয়ে তৃণমূল পর্যায়ে জনগণের চাহিদা অনুযায়ী ব্যাপক অবকাঠামো উন্নয়ন হচ্ছে।

LGSP-2 সম্পর্কে বিস্তারিত গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানের অঙ্গীকার অনুযায়ী প্রশাসনের সকল পর্যায়ে নির্বাচিত প্রতিনিধিদের মাধ্যমে প্রজাতন্ত্রের সকল ক্ষমতার মালিক জনগণের কার্যকর অংশগ্রহণ নিশ্চিত করার লক্ষ্যে রাষ্ট্রীয় প্রচেষ্টা অব্যাহত আছে। এরই ধারাবাহিকতায় তৃণমূল পর্যায়ে সাধারণ মানুষকে সেবা প্রদানের প্রাচীনতম প্রতিষ্ঠান ইউনিয়ন পরিষদকে শক্তিশালী কার্যকর সেবামূলক প্রতিষ্ঠানে রূপান্তরের বিষয়টি চলে আসে সরকারের অন্যতম প্রধান বিবেচনায়। অনুভূত হয় যে, দায়িত্ব প্রদান নয় তা বাস্তবায়নে দিতে হবে ক্ষমতা ও আর্থিক স্বাধীনতা এবং তার জন্য প্রয়োজন পরিষদের সক্ষমতা বৃদ্ধি ও জনগণের বাস্তব অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা। কিন্তু কিভাবে তা সম্ভব, সে পথ খুঁজতেই সিরাজগঞ্জ জেলায় শুরু হয় ‘সিরাজগঞ্জ লোকাল গভর্ন্যান্স ডেভেলপমেন্ট ফান্ড প্রজেক্ট (এসএলজিডিএফপি)’। এ সফল পাইলট প্রকল্পের অভিজ্ঞতার আলোকে স্থানীয় সরকার বিভাগ গত জুলাই ২০০৬ হতে জুন ২০১১ পর্যন্ত এলজিএসপি প্রকল্পর সাফল্যের ধারাবাহিকতা বজায় রাখার উদ্দেশ্যে জুলাই ২০১১ থেকে জুন ২০১৬ পর্যন্ত ‘দ্বিতীয় লোকাল গভর্ন্যান্স সাপোর্ট প্রজেক্ট (এলজিএসপি-২) বাস্তবায়ন করছে। এ প্রকল্পের মাধ্যমে ইউনিয়ন পরিষদকে সরাসরি থোক বরাদ্দ দেয়া হচ্ছে। এ অর্থ দিয়ে স্থানীয় জনগণের সরাসরি অংশগ্রহণের মাধ্যমে তাদের অগ্রাধিকার অনুযায়ী উন্নয়ন প্রকল্প গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। এলজিএসপি-২ বাস্তবায়নের মাধ্যমে ইউনিয়ন পরিষদের দক্ষতা ও সক্ষমতা বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং জনগণের সরাসরি অংশগ্রহণ থাকায় পরিষদের জবাবদিহিতা ও কাজের স্বচ্ছতা নিশ্চিত হচ্ছে। [accordion] [toggle title="প্রকল্পের উদ্দেশ্য" state="opened"]

    স্থানীয় পর্যায়ের উন্নয়নে জনগণের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা;
    জনগণের দ্বারা উন্নয়ন চাহিদা নিরূপণ;
    আর্থিক বিকেন্দ্রীকরণের মাধ্যমে স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠান শক্তিশালী করা;
    ইউনিয়ন পরিষদের আর্থিক সক্ষমতা ও দক্ষতা বৃদ্ধি;
    ইউনিয়ন পরিষদকে কার্যকর স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানে পরিণত করা;
    জবাবদিহিতা নিশ্চিতকরণের মাধ্যমে সুশাসন প্রতিষ্ঠা;
    ইউনিয়ন পরিষদের নিজস্ব আয় বৃদ্ধি করা;
    দারিদ্র বিমোচন;
    নারীর ক্ষমতায়ন।

[/toggle] [toggle title="এলজিএসপি-র মূল বৈশিষ্ট্য"]

    ইউনিয়ন পরিষদের ব্যাংক হিসাবে সরাসরি থোক বরাদ্দ প্রদান;
    প্রশিক্ষণের মাধ্যমে ইউনিয়ন পরিষদের দক্ষতা ও সক্ষমতা বৃদ্ধি এবং কার্যক্রমে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিতকরণ;
    উন্নয়ন পরিকল্পনা প্রণয়ন, বাস্তবায়ন ও তদারকীতে মহিলাদের অগ্রাধিকারসহ সর্বস্তরের জনগণের সরাসরি অংশগ্রহণ;
    দেশের সকল ইউনিয়নে সরাসরি থোক বরাদ্দ প্রদান করা ছাড়াও তাদের দক্ষতা বৃদ্ধি, স্থানীয় পর্যায়ে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতাপ্রতিষ্ঠাকল্পে নিয়মিত অডিট ও মনিটরিং এর মাধ্যমে ইউনিয়ন পরিষদকে কার্যকর প্রতিষ্ঠান হিসেবে গড়ে তোলা;
    স্থানীয় পর্যায়ে সুশাসন প্রতিষ্ঠা, দারিদ্র বিমোচন, সরাসরি জনঅংশগ্রহণের মাধ্যমে স্থানীয় উন্নয়ন ত্বরান্বিত করা এবং তৃণমূল পর্যায়ে অংশীদারিত্বমূলক ব্যবস্থাপনা প্রতিষ্ঠা করা;
    সামাজিক ও প্রাকৃতিক পরিবেশের ভারসাম্য বজায় রাখা;
    জনগণের অংশগ্রহণের মাধ্যমে দায়বদ্ধতা ও পরিবীক্ষণ ব্যবস্থা প্রতিষ্টা করা ও ইউনিয়ন পরিষদের নিজস্ব আয় বৃদ্ধি করা।

 

প্রকল্প শুরু
30/10/2018
শেষের তারিখ
27/11/2019
ওয়ার্ড
7
প্রকল্পের ধরণ
এলজিএসপি
বরাদ্দের পরিমাণ (টাকায়)
11,70,000
সর্বশেষ হালনাগাদের তারিখ
14/07/2018
label.Details.title


লোকাল গভর্ন্যান্স সাপোর্ট প্রজেক্টে ৩ স্বাগতম

জনঅংশগ্রহণ নিশ্চিতকরণের মাধ্যমে কার্যকর ক্ষমতা বিকেন্দ্রীকরণে সরকারের একটি বলিষ্ঠ পদক্ষেপ হলো এলজিএসপি। ২০১৭ সালের জানুয়ারিতে শুরু হওয়া পাঁচ বছর মেয়াদী এ প্রকল্প শেষ হবে ২০২১ সালের জুন মাসে। দেশের সকল ইউনিয়ন পরিষদ অর্থাৎ মোট ৪৫৫৩টি ইউনিয়ন পরিষদকে এলজিএসপি এর কার্যক্রমের আওতায় আনা হয়েছে। এ প্রকল্পের মোট ব্যয় ধরা হয়েছে ৫৫৩৫.০০ কোটি টাকা। এর মধ্যে বাংলাদেশ সরকারের ৩১৫৩ কোটি টাকা এবং বিশ্বব্যাংকের ঋণ সহায়তা ২৩৮২ কোটি টাকা। থোক বরাদ্দের অর্থ সরাসরি ইউনিয়ন পরিষদের ব্যাংক হিসাবে বরাদ্দ দেয়া হচ্ছে, যা দিয়ে তৃণমূল পর্যায়ে জনগণের চাহিদা অনুযায়ী ব্যাপক অবকাঠামো উন্নয়ন হচ্ছে।

LGSP-2 সম্পর্কে বিস্তারিত গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানের অঙ্গীকার অনুযায়ী প্রশাসনের সকল পর্যায়ে নির্বাচিত প্রতিনিধিদের মাধ্যমে প্রজাতন্ত্রের সকল ক্ষমতার মালিক জনগণের কার্যকর অংশগ্রহণ নিশ্চিত করার লক্ষ্যে রাষ্ট্রীয় প্রচেষ্টা অব্যাহত আছে। এরই ধারাবাহিকতায় তৃণমূল পর্যায়ে সাধারণ মানুষকে সেবা প্রদানের প্রাচীনতম প্রতিষ্ঠান ইউনিয়ন পরিষদকে শক্তিশালী কার্যকর সেবামূলক প্রতিষ্ঠানে রূপান্তরের বিষয়টি চলে আসে সরকারের অন্যতম প্রধান বিবেচনায়। অনুভূত হয় যে, দায়িত্ব প্রদান নয় তা বাস্তবায়নে দিতে হবে ক্ষমতা ও আর্থিক স্বাধীনতা এবং তার জন্য প্রয়োজন পরিষদের সক্ষমতা বৃদ্ধি ও জনগণের বাস্তব অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা। কিন্তু কিভাবে তা সম্ভব, সে পথ খুঁজতেই সিরাজগঞ্জ জেলায় শুরু হয় ‘সিরাজগঞ্জ লোকাল গভর্ন্যান্স ডেভেলপমেন্ট ফান্ড প্রজেক্ট (এসএলজিডিএফপি)’। এ সফল পাইলট প্রকল্পের অভিজ্ঞতার আলোকে স্থানীয় সরকার বিভাগ গত জুলাই ২০০৬ হতে জুন ২০১১ পর্যন্ত এলজিএসপি প্রকল্পর সাফল্যের ধারাবাহিকতা বজায় রাখার উদ্দেশ্যে জুলাই ২০১১ থেকে জুন ২০১৬ পর্যন্ত ‘দ্বিতীয় লোকাল গভর্ন্যান্স সাপোর্ট প্রজেক্ট (এলজিএসপি-২) বাস্তবায়ন করছে। এ প্রকল্পের মাধ্যমে ইউনিয়ন পরিষদকে সরাসরি থোক বরাদ্দ দেয়া হচ্ছে। এ অর্থ দিয়ে স্থানীয় জনগণের সরাসরি অংশগ্রহণের মাধ্যমে তাদের অগ্রাধিকার অনুযায়ী উন্নয়ন প্রকল্প গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। এলজিএসপি-২ বাস্তবায়নের মাধ্যমে ইউনিয়ন পরিষদের দক্ষতা ও সক্ষমতা বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং জনগণের সরাসরি অংশগ্রহণ থাকায় পরিষদের জবাবদিহিতা ও কাজের স্বচ্ছতা নিশ্চিত হচ্ছে। [accordion] [toggle title="প্রকল্পের উদ্দেশ্য" state="opened"]

    স্থানীয় পর্যায়ের উন্নয়নে জনগণের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা;
    জনগণের দ্বারা উন্নয়ন চাহিদা নিরূপণ;
    আর্থিক বিকেন্দ্রীকরণের মাধ্যমে স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠান শক্তিশালী করা;
    ইউনিয়ন পরিষদের আর্থিক সক্ষমতা ও দক্ষতা বৃদ্ধি;
    ইউনিয়ন পরিষদকে কার্যকর স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানে পরিণত করা;
    জবাবদিহিতা নিশ্চিতকরণের মাধ্যমে সুশাসন প্রতিষ্ঠা;
    ইউনিয়ন পরিষদের নিজস্ব আয় বৃদ্ধি করা;
    দারিদ্র বিমোচন;
    নারীর ক্ষমতায়ন।

[/toggle] [toggle title="এলজিএসপি-র মূল বৈশিষ্ট্য"]

    ইউনিয়ন পরিষদের ব্যাংক হিসাবে সরাসরি থোক বরাদ্দ প্রদান;
    প্রশিক্ষণের মাধ্যমে ইউনিয়ন পরিষদের দক্ষতা ও সক্ষমতা বৃদ্ধি এবং কার্যক্রমে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিতকরণ;
    উন্নয়ন পরিকল্পনা প্রণয়ন, বাস্তবায়ন ও তদারকীতে মহিলাদের অগ্রাধিকারসহ সর্বস্তরের জনগণের সরাসরি অংশগ্রহণ;
    দেশের সকল ইউনিয়নে সরাসরি থোক বরাদ্দ প্রদান করা ছাড়াও তাদের দক্ষতা বৃদ্ধি, স্থানীয় পর্যায়ে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতাপ্রতিষ্ঠাকল্পে নিয়মিত অডিট ও মনিটরিং এর মাধ্যমে ইউনিয়ন পরিষদকে কার্যকর প্রতিষ্ঠান হিসেবে গড়ে তোলা;
    স্থানীয় পর্যায়ে সুশাসন প্রতিষ্ঠা, দারিদ্র বিমোচন, সরাসরি জনঅংশগ্রহণের মাধ্যমে স্থানীয় উন্নয়ন ত্বরান্বিত করা এবং তৃণমূল পর্যায়ে অংশীদারিত্বমূলক ব্যবস্থাপনা প্রতিষ্ঠা করা;
    সামাজিক ও প্রাকৃতিক পরিবেশের ভারসাম্য বজায় রাখা;
    জনগণের অংশগ্রহণের মাধ্যমে দায়বদ্ধতা ও পরিবীক্ষণ ব্যবস্থা প্রতিষ্টা করা ও ইউনিয়ন পরিষদের নিজস্ব আয় বৃদ্ধি করা।

 

কাজের বর্ননা


লোকাল গভর্ন্যান্স সাপোর্ট প্রজেক্টে ৩ স্বাগতম

জনঅংশগ্রহণ নিশ্চিতকরণের মাধ্যমে কার্যকর ক্ষমতা বিকেন্দ্রীকরণে সরকারের একটি বলিষ্ঠ পদক্ষেপ হলো এলজিএসপি। ২০১৭ সালের জানুয়ারিতে শুরু হওয়া পাঁচ বছর মেয়াদী এ প্রকল্প শেষ হবে ২০২১ সালের জুন মাসে। দেশের সকল ইউনিয়ন পরিষদ অর্থাৎ মোট ৪৫৫৩টি ইউনিয়ন পরিষদকে এলজিএসপি এর কার্যক্রমের আওতায় আনা হয়েছে। এ প্রকল্পের মোট ব্যয় ধরা হয়েছে ৫৫৩৫.০০ কোটি টাকা। এর মধ্যে বাংলাদেশ সরকারের ৩১৫৩ কোটি টাকা এবং বিশ্বব্যাংকের ঋণ সহায়তা ২৩৮২ কোটি টাকা। থোক বরাদ্দের অর্থ সরাসরি ইউনিয়ন পরিষদের ব্যাংক হিসাবে বরাদ্দ দেয়া হচ্ছে, যা দিয়ে তৃণমূল পর্যায়ে জনগণের চাহিদা অনুযায়ী ব্যাপক অবকাঠামো উন্নয়ন হচ্ছে।

LGSP-2 সম্পর্কে বিস্তারিত গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানের অঙ্গীকার অনুযায়ী প্রশাসনের সকল পর্যায়ে নির্বাচিত প্রতিনিধিদের মাধ্যমে প্রজাতন্ত্রের সকল ক্ষমতার মালিক জনগণের কার্যকর অংশগ্রহণ নিশ্চিত করার লক্ষ্যে রাষ্ট্রীয় প্রচেষ্টা অব্যাহত আছে। এরই ধারাবাহিকতায় তৃণমূল পর্যায়ে সাধারণ মানুষকে সেবা প্রদানের প্রাচীনতম প্রতিষ্ঠান ইউনিয়ন পরিষদকে শক্তিশালী কার্যকর সেবামূলক প্রতিষ্ঠানে রূপান্তরের বিষয়টি চলে আসে সরকারের অন্যতম প্রধান বিবেচনায়। অনুভূত হয় যে, দায়িত্ব প্রদান নয় তা বাস্তবায়নে দিতে হবে ক্ষমতা ও আর্থিক স্বাধীনতা এবং তার জন্য প্রয়োজন পরিষদের সক্ষমতা বৃদ্ধি ও জনগণের বাস্তব অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা। কিন্তু কিভাবে তা সম্ভব, সে পথ খুঁজতেই সিরাজগঞ্জ জেলায় শুরু হয় ‘সিরাজগঞ্জ লোকাল গভর্ন্যান্স ডেভেলপমেন্ট ফান্ড প্রজেক্ট (এসএলজিডিএফপি)’। এ সফল পাইলট প্রকল্পের অভিজ্ঞতার আলোকে স্থানীয় সরকার বিভাগ গত জুলাই ২০০৬ হতে জুন ২০১১ পর্যন্ত এলজিএসপি প্রকল্পর সাফল্যের ধারাবাহিকতা বজায় রাখার উদ্দেশ্যে জুলাই ২০১১ থেকে জুন ২০১৬ পর্যন্ত ‘দ্বিতীয় লোকাল গভর্ন্যান্স সাপোর্ট প্রজেক্ট (এলজিএসপি-২) বাস্তবায়ন করছে। এ প্রকল্পের মাধ্যমে ইউনিয়ন পরিষদকে সরাসরি থোক বরাদ্দ দেয়া হচ্ছে। এ অর্থ দিয়ে স্থানীয় জনগণের সরাসরি অংশগ্রহণের মাধ্যমে তাদের অগ্রাধিকার অনুযায়ী উন্নয়ন প্রকল্প গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। এলজিএসপি-২ বাস্তবায়নের মাধ্যমে ইউনিয়ন পরিষদের দক্ষতা ও সক্ষমতা বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং জনগণের সরাসরি অংশগ্রহণ থাকায় পরিষদের জবাবদিহিতা ও কাজের স্বচ্ছতা নিশ্চিত হচ্ছে। [accordion] [toggle title="প্রকল্পের উদ্দেশ্য" state="opened"]

    স্থানীয় পর্যায়ের উন্নয়নে জনগণের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা;
    জনগণের দ্বারা উন্নয়ন চাহিদা নিরূপণ;
    আর্থিক বিকেন্দ্রীকরণের মাধ্যমে স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠান শক্তিশালী করা;
    ইউনিয়ন পরিষদের আর্থিক সক্ষমতা ও দক্ষতা বৃদ্ধি;
    ইউনিয়ন পরিষদকে কার্যকর স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানে পরিণত করা;
    জবাবদিহিতা নিশ্চিতকরণের মাধ্যমে সুশাসন প্রতিষ্ঠা;
    ইউনিয়ন পরিষদের নিজস্ব আয় বৃদ্ধি করা;
    দারিদ্র বিমোচন;
    নারীর ক্ষমতায়ন।

[/toggle] [toggle title="এলজিএসপি-র মূল বৈশিষ্ট্য"]

    ইউনিয়ন পরিষদের ব্যাংক হিসাবে সরাসরি থোক বরাদ্দ প্রদান;
    প্রশিক্ষণের মাধ্যমে ইউনিয়ন পরিষদের দক্ষতা ও সক্ষমতা বৃদ্ধি এবং কার্যক্রমে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিতকরণ;
    উন্নয়ন পরিকল্পনা প্রণয়ন, বাস্তবায়ন ও তদারকীতে মহিলাদের অগ্রাধিকারসহ সর্বস্তরের জনগণের সরাসরি অংশগ্রহণ;
    দেশের সকল ইউনিয়নে সরাসরি থোক বরাদ্দ প্রদান করা ছাড়াও তাদের দক্ষতা বৃদ্ধি, স্থানীয় পর্যায়ে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতাপ্রতিষ্ঠাকল্পে নিয়মিত অডিট ও মনিটরিং এর মাধ্যমে ইউনিয়ন পরিষদকে কার্যকর প্রতিষ্ঠান হিসেবে গড়ে তোলা;
    স্থানীয় পর্যায়ে সুশাসন প্রতিষ্ঠা, দারিদ্র বিমোচন, সরাসরি জনঅংশগ্রহণের মাধ্যমে স্থানীয় উন্নয়ন ত্বরান্বিত করা এবং তৃণমূল পর্যায়ে অংশীদারিত্বমূলক ব্যবস্থাপনা প্রতিষ্ঠা করা;
    সামাজিক ও প্রাকৃতিক পরিবেশের ভারসাম্য বজায় রাখা;
    জনগণের অংশগ্রহণের মাধ্যমে দায়বদ্ধতা ও পরিবীক্ষণ ব্যবস্থা প্রতিষ্টা করা ও ইউনিয়ন পরিষদের নিজস্ব আয় বৃদ্ধি করা।