Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

Project Name
Allotment
Details

আগামী ২০১৭-১৮ অর্থবছরের বাজেটে উল্লেখযোগ্য হারে থোক বরাদ্দের পরিমাণ বাড়ানো হবে বলে জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত।

বৃহস্পতিবার (৬ এপ্রিল) রাতে জাতীয় অতিথি ভবন পদ্মায় ২০১৭-১৮ অর্থ বছরের প্রাক বাজেট আলোচনা শেষে সাংবাদিকদের এ কথা জানান অর্থমন্ত্রী।

মুহিত বলেন, আমরা জিডিপি বৃদ্ধি করে ৮ শতাংশে নিয়ে যেতে চাই। আর উচ্চ মাত্রার জিডিপি অর্জনের লক্ষ্যে স্থানীয় অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন। যেমন লোকাল রাস্তা উন্নয়নসহ সব ধরনের অবকাঠামো উন্নয়ন।
আর এ সব উন্নয়নের কথা মাথায় রেখে আমরা আগামী বাজেটে থোক বরাদ্দ বাড়ানোর জন্য আলোচনা করেছি।

প্রতি বছর এমপিদের বরাদ্দ দেওয়া টাকা খরচ হয় না উল্লেখ করে অর্থমন্ত্রী বলেন, আজকের আলোচনায় উঠে এসেছে এমপিদের দেওয়া ২০ কোটি টাকা সঠিকভাবে খরচ হয় না।
এমপিরা আমাকে বলেছে, স্থানীয় উন্নয়ন কাজে জড়িত ইঞ্জিনিয়ারদের নানা তুচ্ছ অযুহাতের কারণে এই টাকা খরচ হয় না।
এ বিষয়েও আগামী বাজেটে দিক নির্দেশনা থাকবে।

তিনি বলেন, ডলার এলোকেশন ও টাকার মান নিয়েও আগামী বাজেটে কাজ করা হবে। এছাড়া ইনসেনটিভ পেমেন্ট যেন প্রতি তিন মাস পর পর দেওয়া হয়ে সে বিষয়েও নির্দেশনা থাকবে।

মাটির নিচে পানির স্তর কমে যাওয়ার বিষয়টি নিয়ে জরিপ করা হবে এবং নলকূপ বসানো নিয়েও নীতিমালা করা হবে কলে জানান অর্থমন্ত্রী।

বাজেটে উত্তরবঙ্গের জন্য ভালো খবর রয়েছে জানিয়ে অর্থমন্ত্রী বলেন, ২০১৯ সালের মধ্যে উত্তরবঙ্গে গ্যাস পৌঁছে যাবে। ১৮ সালের মধ্যেই পাইপ লাইন ও বিদেশ থেকে আনা এলপিজি গ্যাসের জন্য স্টোরেজ করা হবে।

এমপিও প্রত্যাশীদের জন্য আগামী বাজেটে কোনো সুখবর থাকবে না উল্লেখ করে তিনি বলেন, আমি মনে করি এমপিও একটি বাজে সিস্টেম, এতে শিক্ষকরা ছাড়া প্রতিষ্ঠানের কোনো লাভ হয় না। তাই এমপিও নিয়ে আগামী বাজেটে কিছুই থাকছে না।

জেলা পরিষদকে দেওয়া বরাদ্দের টাকা ব্যবহার করা হয় না জানিয়ে অর্থমন্ত্রী বলেন, তারা বছরের শেষ দিক দিয়ে কিছুটা খরচ করে। পড়ে থাকা বাকি টাকা খরচ করে না। এখানে অনেক চুরি-চামারি হয় বলে আমরা জানতে পেরেছি। এ বিষয়টি আমার মন্ত্রণালয় থেকে বন্ধের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।  

Start
30/10/2018
End
27/11/2019
Project Type
থোক বরাদ্দ
Amount
100000
Latest Status
15/07/2018
label.Details.title

আগামী ২০১৭-১৮ অর্থবছরের বাজেটে উল্লেখযোগ্য হারে থোক বরাদ্দের পরিমাণ বাড়ানো হবে বলে জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত।

বৃহস্পতিবার (৬ এপ্রিল) রাতে জাতীয় অতিথি ভবন পদ্মায় ২০১৭-১৮ অর্থ বছরের প্রাক বাজেট আলোচনা শেষে সাংবাদিকদের এ কথা জানান অর্থমন্ত্রী।

মুহিত বলেন, আমরা জিডিপি বৃদ্ধি করে ৮ শতাংশে নিয়ে যেতে চাই। আর উচ্চ মাত্রার জিডিপি অর্জনের লক্ষ্যে স্থানীয় অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন। যেমন লোকাল রাস্তা উন্নয়নসহ সব ধরনের অবকাঠামো উন্নয়ন।
আর এ সব উন্নয়নের কথা মাথায় রেখে আমরা আগামী বাজেটে থোক বরাদ্দ বাড়ানোর জন্য আলোচনা করেছি।

প্রতি বছর এমপিদের বরাদ্দ দেওয়া টাকা খরচ হয় না উল্লেখ করে অর্থমন্ত্রী বলেন, আজকের আলোচনায় উঠে এসেছে এমপিদের দেওয়া ২০ কোটি টাকা সঠিকভাবে খরচ হয় না।
এমপিরা আমাকে বলেছে, স্থানীয় উন্নয়ন কাজে জড়িত ইঞ্জিনিয়ারদের নানা তুচ্ছ অযুহাতের কারণে এই টাকা খরচ হয় না।
এ বিষয়েও আগামী বাজেটে দিক নির্দেশনা থাকবে।

তিনি বলেন, ডলার এলোকেশন ও টাকার মান নিয়েও আগামী বাজেটে কাজ করা হবে। এছাড়া ইনসেনটিভ পেমেন্ট যেন প্রতি তিন মাস পর পর দেওয়া হয়ে সে বিষয়েও নির্দেশনা থাকবে।

মাটির নিচে পানির স্তর কমে যাওয়ার বিষয়টি নিয়ে জরিপ করা হবে এবং নলকূপ বসানো নিয়েও নীতিমালা করা হবে কলে জানান অর্থমন্ত্রী।

বাজেটে উত্তরবঙ্গের জন্য ভালো খবর রয়েছে জানিয়ে অর্থমন্ত্রী বলেন, ২০১৯ সালের মধ্যে উত্তরবঙ্গে গ্যাস পৌঁছে যাবে। ১৮ সালের মধ্যেই পাইপ লাইন ও বিদেশ থেকে আনা এলপিজি গ্যাসের জন্য স্টোরেজ করা হবে।

এমপিও প্রত্যাশীদের জন্য আগামী বাজেটে কোনো সুখবর থাকবে না উল্লেখ করে তিনি বলেন, আমি মনে করি এমপিও একটি বাজে সিস্টেম, এতে শিক্ষকরা ছাড়া প্রতিষ্ঠানের কোনো লাভ হয় না। তাই এমপিও নিয়ে আগামী বাজেটে কিছুই থাকছে না।

জেলা পরিষদকে দেওয়া বরাদ্দের টাকা ব্যবহার করা হয় না জানিয়ে অর্থমন্ত্রী বলেন, তারা বছরের শেষ দিক দিয়ে কিছুটা খরচ করে। পড়ে থাকা বাকি টাকা খরচ করে না। এখানে অনেক চুরি-চামারি হয় বলে আমরা জানতে পেরেছি। এ বিষয়টি আমার মন্ত্রণালয় থেকে বন্ধের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।  

Job description

২০১৭ সাল থেকে ২০১৮ সালের মধ্যে কিছু প্রকল্প করার অনুমোদন বাস্তবায়নাদিন আছে। এই সব কাজের কিছু নমুনা নিম্নে দেওয়া হল।২০১৭ সাল থেকে ২০১৮ সালের মধ্যে কিছু প্রকল্প করার অনুমোদন বাস্তবায়নাদিন আছে। এই সব কাজের কিছু নমুনা নিম্নে দেওয়া হল।২০১৭ সাল থেকে ২০১৮ সালের মধ্যে কিছু প্রকল্প করার অনুমোদন বাস্তবায়নাদিন আছে। এই সব কাজের কিছু নমুনা নিম্নে দেওয়া হল।২০১৭ সাল থেকে ২০১৮ সালের মধ্যে কিছু প্রকল্প করার অনুমোদন বাস্তবায়নাদিন আছে। এই সব কাজের কিছু নমুনা নিম্নে দেওয়া হল।২০১৭ সাল থেকে ২০১৮ সালের মধ্যে কিছু প্রকল্প করার অনুমোদন বাস্তবায়নাদিন আছে। এই সব কাজের কিছু নমুনা নিম্নে দেওয়া হল।২০১৭ সাল থেকে ২০১৮ সালের মধ্যে কিছু প্রকল্প করার অনুমোদন বাস্তবায়নাদিন আছে। এই সব কাজের কিছু নমুনা নিম্নে দেওয়া হল।২০১৭ সাল থেকে ২০১৮ সালের মধ্যে কিছু প্রকল্প করার অনুমোদন বাস্তবায়নাদিন আছে। এই সব কাজের কিছু নমুনা নিম্নে দেওয়া হল।২০১৭ সাল থেকে ২০১৮ সালের মধ্যে কিছু প্রকল্প করার অনুমোদন বাস্তবায়নাদিন আছে। এই সব কাজের কিছু নমুনা নিম্নে দেওয়া হল।